টেকনাফের জাহাজপুরা হতে পারে সম্ভাবনাময় পর্যটন এলাকা
০০ উখিয়া (কক্সবাজার) সংবাদদাতা
একদিকে পাহাড়, অপরদিকে বঙ্গোপসাগর, মাঝখানে প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি গর্জন বন। নৈসর্গিক এ সৌন্দর্য যে কারো মন কেড়ে নেবে। পাহাড়, সাগর আর প্রকৃতির অপরূপ এই মেলবন্ধন টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের জাহাজপুরা গ্রাম। টেকনাফ উপজেলা শহরের অদূরে সাগর পাহাড় বেষ্টিত এ গ্রামের মানুষের আয়ের উৎস সাগরে মৎস্য শিকার, বন-জঙ্গলে কাঠ আহরণ। স্থানীয় বাসিন্দারা বনসম্পদ পাহারা দিয়ে রক্ষণাবেক্ষণ করার ফলে জাহাজপুরার বনসম্পদ এখন দেশের অদ্বিতীয় বনাঞ্চল হিসাবে রূপান্তরিত হয়েছে। স্থানীয়রা মনে করেন, টেকনাফের অবহেলিত জনপদ জাহাজপুরায় সরকারি উদ্যোগে পর্যটন অবকাঠামো সৃষ্টি করা হলে জাহাজপুরা হতে পারে কক্সবাজারের ২য় পর্যটন নগরী।
শীলখালী বন রেঞ্জ কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম বলেন, জাহাজপুরা বন বাগানের যে সব গর্জন গাছ রয়েছে সেগুলোর সংরক্ষণ করা গেলে জেলার অভয়ারণ্যে পরিণত হবে জাহাজপুরা। বাহারছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাফেজ সাইফুল ইসলাম জানান, জাহাজপুরার উপকূলীয় বনসম্পদ রক্ষা করে এখানে আধুনিক পর্যটন নগরী হিসাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পাবে। তাছাড়া এলাকার শত শত বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
Source: Daily Ittefaq
শীলখালী বন রেঞ্জ কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম বলেন, জাহাজপুরা বন বাগানের যে সব গর্জন গাছ রয়েছে সেগুলোর সংরক্ষণ করা গেলে জেলার অভয়ারণ্যে পরিণত হবে জাহাজপুরা। বাহারছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাফেজ সাইফুল ইসলাম জানান, জাহাজপুরার উপকূলীয় বনসম্পদ রক্ষা করে এখানে আধুনিক পর্যটন নগরী হিসাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পাবে। তাছাড়া এলাকার শত শত বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
Source: Daily Ittefaq
No comments:
Post a Comment