এক্সক্লুসিভ টু্যরিজম জোন হচ্ছে পার্কি সমুদ্র সৈকত
০০ আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার গহিরা এলাকায় অবস্থিত দেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকত পার্কিকে এক্সক্লুসিভ টু্যরিজম জোন হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ভূমি অধিদপ্তর ইতিমধ্যেই পর্যটন জোনের জন্য ১৬০ একর জমি অধিগ্রহণ করতে সংশিস্নষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে। ভূমি অধিগ্রহণের পর এখানে টু্যরিজম জোন গড়ার কাজ হাতে নেয়া হবে বলে জানা গেছে। এখানে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পর্যটন হোটেল নির্মাণ করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সরকারের প্রত্যাশা, পার্কি সমুদ্র সৈকতকে আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলা হলে সেখানে পর্যটকদের আগমন বেশি হবে । এমনিতেই প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে সেখানে লাখ লাখ পর্যটকের আগমন ঘটে। দেশের অন্যান্য সমুদ্র সৈকতের চেয়ে একটু ভিন্ন প্রকৃতির হওয়ায় পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় এই পার্কি সমুদ্র সৈকত ।
৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর পার্কি এলাকার বেড়ি বাঁধ রক্ষার লক্ষ্যে স্থানীয় জনগণ এবং বাংলাদেশ বন বিভাগ এখানে হাজার হাজার ঝাউগাছ রোপণ করে। ঝাউগাছগুলো ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠলে এলাকাটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। পার্কি সমুদ্র সৈকতের মূল আকর্ষণ হচ্ছে সারিবদ্ধ ঝাউগাছ। মূলত ৯৫ সালের পর থেকে সেখানে দর্শনাথর্ীদের আগমন শুরু হয়। প্রথম প্রথম অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে সেখানে দর্শনাথর্ীদের আগমন কম ছিল। পরবতর্ী সময়ে পত্র-পত্রিকায় পার্কি সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে লেখালেখি হওয়ায় এই সমুদ্র সৈকতের দিকে সরকারের বিশেষ নজর পড়ে এবং সিইউএফএল থেকে গহিরা পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকে পার্কি সমুদ্র সৈকতে সারা বছর ধরে পর্যটকদের আগমন শুরু হয়। এ বছরও পিকনিকের মৌসুম শুরুর সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পিকনিক পার্টি এখানে আসতে শুরু করেছে। দর্শনাথর্ীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে পার্কি সৈকত ।
Source: Daily Ittefaq
৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর পার্কি এলাকার বেড়ি বাঁধ রক্ষার লক্ষ্যে স্থানীয় জনগণ এবং বাংলাদেশ বন বিভাগ এখানে হাজার হাজার ঝাউগাছ রোপণ করে। ঝাউগাছগুলো ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠলে এলাকাটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। পার্কি সমুদ্র সৈকতের মূল আকর্ষণ হচ্ছে সারিবদ্ধ ঝাউগাছ। মূলত ৯৫ সালের পর থেকে সেখানে দর্শনাথর্ীদের আগমন শুরু হয়। প্রথম প্রথম অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে সেখানে দর্শনাথর্ীদের আগমন কম ছিল। পরবতর্ী সময়ে পত্র-পত্রিকায় পার্কি সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে লেখালেখি হওয়ায় এই সমুদ্র সৈকতের দিকে সরকারের বিশেষ নজর পড়ে এবং সিইউএফএল থেকে গহিরা পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকে পার্কি সমুদ্র সৈকতে সারা বছর ধরে পর্যটকদের আগমন শুরু হয়। এ বছরও পিকনিকের মৌসুম শুরুর সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পিকনিক পার্টি এখানে আসতে শুরু করেছে। দর্শনাথর্ীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে পার্কি সৈকত ।
Source: Daily Ittefaq
ভ্রমনঃ :) “পারকী বীচ”:)
লেখক: েমাহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধূরী ভ্রমন পিয়াসী ব্লগার বন্ধুরা , ঈদের লম্বা ছুটিতে ঘুরে আসলাম “পারকী বীচে”। চট্টগ্রামের বন্ধুরা আশা করি সুন্দর এই “পারকী বীচ” ভ্রমন করেছেন। চট্টগ্রাম জেলায় বসবাস করে এখনো যারা ভ্রমন করেননি তাদের জন্য এবং দেশের অন্য জেলাতে যারা আছেন বা সারা বিশ্বে ছড়িয়া থাকা প্রিয় ব্লগারদের জন্য “পারকী” ভ্রমনের কিছু টিপস ও সুন্দর ছবি দিলাম, যেন “পারকী বীচ” যাওয়ার আগ্রহটা মনে ক্রমে দানা বেধে উঠে।
চিত্রঃ- গুগুল থেকে নেওয়া ছবিতে পতেঙ্গা ও পারকী বীচের অবস্থান।
কোথায় এই পারকী বীচঃ- স্থানীয় ভাষায় “পারকীর চর” আর পর্যটনীয় ভাষায় “পারকী বীচ" বা সৈকত”। এটা মূলত কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। অর্থাৎ কর্ণফুলী নদীর মোহনার পশ্চিম তীরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈতক এবং পূর্বদক্ষিণ তীরে পারকী সমুদ্র সৈকত। এটি চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ার থানার অর্ন্তগত একটি উপকূলীয় সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো যাওয়ার পথ ধরে এই সৈকতে যেতে হয়।
চিত্রঃ-পারকী বীচে নামার সরু মেঠো পথ।
কি ভাবে যাবেনঃ-
চট্টগ্রাম শহর থেকে “পারকী বীচের” দূরত্ব প্রায় ২৫ কিঃমিঃ। যেতে সময় লাগবে ১ ঘন্টা। সরাসরি কোন বাস সার্ভিস নেই। চট্টগ্রাম শহর থেকে রেন্টে-কার, ক্যাব, মাইক্রো বা সি.এন.জি বেবী ইত্যাদি রিজার্ভে আসা যাওয়ার জন্য ভাড়া করতে হবে। রেন্টে-কার, ক্যাব, মাইক্রো আসা যাওয়ার ভাড়া নূন্যতম ১৫০০ টাকা নিবে। সি.এন.জি স্কুটার বা বেবী আসা যাওয়ার জন্য নিবে ৬০০ টাকা। শুধু যাওয়া বা আসা এক পথ ৩০০ টাকা। এতে অনেক সময় ফিরতি পথে ঠিক মতো গাড়ী পাওয়া যায় না। তাই আসা-যাওয়ার জন্য গাড়ী রিজার্ভ করাই ভাল।
চিত্রঃ- ঝাউবনের পাশে সমুদ্রের সাথে মিলিত হওয়া ছোট খাল।
কি কি দেখবেনঃ-
পারকী বীচে যাওয়ার পথে আপনি কর্ণফুলী নদীর উপর প্রমোদতরীর আদলে নির্মিত নতুন ঝুলন্ত ব্রীজ দেখবেন। পথে চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো দেখতে পাবেন। বীচে ঢুকার পথে সরু রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ, সবুজ প্রান্তর আর মাছের ঘের দেখতে পাবেন। বীচে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো অসংখ্য ঝাউ গাছ আর ঝাউবন দেখতে পাবেন। ঝাউবনের ফাঁকে ফাঁকে অসংখ্য খাবার দোকান আছে। ফুসকা, চটপটি, বা দুপুরের লান্সও সারতে পারেন এখানে। বীচে ঘোড়া, রাইডিং বোট, বসার জন্য বড় ছাতা সহ হেলানো চেয়ার পাবেন। বিভিন্ন জুস ও পানীয়র সাথে বিয়ার ও হার্ডড্রিন্কসের চোরাই ব্যবস্থাও লক্ষ্য করলাম। এছাড়া মজার একটি খেলা “রিং থ্রো” পাবেন। এতে ইচ্ছে করলে হাতের নিশানা প্র্যাক্টিস করতে পারেন।
এখন পযর্টন মৌসুম, সুতরাং যে কোন সময় আপনি ঘুরে আসতে পারেন নতুন একটি সৈকত "পারকী বীচ"।
চিত্রঃ- সমুদ্রের পানির তোড়ে জেগে উঠা ঝাউ গাছের মূল।
চিত্রঃ- পানিতে বোট নিয়ে কিছু পযর্টক।
চিত্রঃ- সমুদ্রের বীচের সাথে ঝাউ বনের সৌন্দর্য্য।
চিত্রঃ- লাবণ্যের সমুদ্র দেখা।
চিত্রঃ- আর্দশ বীচের আরাম যেখানে।
চিত্রঃ-সবুজের সাথে আয়েসী চেয়ার পাতা।
চিত্রঃ-বীচের মাছ শিকারী।
চিত্রঃ- পিপীলিকা টাইপের এক পোকার কারুকাজ ও বাসা।
চিত্রঃ-ফুসে উঠা ঢেউয়ের সাথে সূর্যের মিতালী।
চিত্রঃ- ঢেউয়ের জীবাশ্ন বা বালির তৈরী উর্মি বলা যায়।
চিত্রঃ-মজার বিনোদন "রি থ্রো" বা Luck Try.
Source: Prothom alo Blog
চিত্রঃ- গুগুল থেকে নেওয়া ছবিতে পতেঙ্গা ও পারকী বীচের অবস্থান।
কোথায় এই পারকী বীচঃ- স্থানীয় ভাষায় “পারকীর চর” আর পর্যটনীয় ভাষায় “পারকী বীচ" বা সৈকত”। এটা মূলত কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। অর্থাৎ কর্ণফুলী নদীর মোহনার পশ্চিম তীরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈতক এবং পূর্বদক্ষিণ তীরে পারকী সমুদ্র সৈকত। এটি চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ার থানার অর্ন্তগত একটি উপকূলীয় সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো যাওয়ার পথ ধরে এই সৈকতে যেতে হয়।
চিত্রঃ-পারকী বীচে নামার সরু মেঠো পথ।
কি ভাবে যাবেনঃ-
চট্টগ্রাম শহর থেকে “পারকী বীচের” দূরত্ব প্রায় ২৫ কিঃমিঃ। যেতে সময় লাগবে ১ ঘন্টা। সরাসরি কোন বাস সার্ভিস নেই। চট্টগ্রাম শহর থেকে রেন্টে-কার, ক্যাব, মাইক্রো বা সি.এন.জি বেবী ইত্যাদি রিজার্ভে আসা যাওয়ার জন্য ভাড়া করতে হবে। রেন্টে-কার, ক্যাব, মাইক্রো আসা যাওয়ার ভাড়া নূন্যতম ১৫০০ টাকা নিবে। সি.এন.জি স্কুটার বা বেবী আসা যাওয়ার জন্য নিবে ৬০০ টাকা। শুধু যাওয়া বা আসা এক পথ ৩০০ টাকা। এতে অনেক সময় ফিরতি পথে ঠিক মতো গাড়ী পাওয়া যায় না। তাই আসা-যাওয়ার জন্য গাড়ী রিজার্ভ করাই ভাল।
চিত্রঃ- ঝাউবনের পাশে সমুদ্রের সাথে মিলিত হওয়া ছোট খাল।
কি কি দেখবেনঃ-
পারকী বীচে যাওয়ার পথে আপনি কর্ণফুলী নদীর উপর প্রমোদতরীর আদলে নির্মিত নতুন ঝুলন্ত ব্রীজ দেখবেন। পথে চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো দেখতে পাবেন। বীচে ঢুকার পথে সরু রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ, সবুজ প্রান্তর আর মাছের ঘের দেখতে পাবেন। বীচে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো অসংখ্য ঝাউ গাছ আর ঝাউবন দেখতে পাবেন। ঝাউবনের ফাঁকে ফাঁকে অসংখ্য খাবার দোকান আছে। ফুসকা, চটপটি, বা দুপুরের লান্সও সারতে পারেন এখানে। বীচে ঘোড়া, রাইডিং বোট, বসার জন্য বড় ছাতা সহ হেলানো চেয়ার পাবেন। বিভিন্ন জুস ও পানীয়র সাথে বিয়ার ও হার্ডড্রিন্কসের চোরাই ব্যবস্থাও লক্ষ্য করলাম। এছাড়া মজার একটি খেলা “রিং থ্রো” পাবেন। এতে ইচ্ছে করলে হাতের নিশানা প্র্যাক্টিস করতে পারেন।
এখন পযর্টন মৌসুম, সুতরাং যে কোন সময় আপনি ঘুরে আসতে পারেন নতুন একটি সৈকত "পারকী বীচ"।
চিত্রঃ- সমুদ্রের পানির তোড়ে জেগে উঠা ঝাউ গাছের মূল।
চিত্রঃ- পানিতে বোট নিয়ে কিছু পযর্টক।
চিত্রঃ- সমুদ্রের বীচের সাথে ঝাউ বনের সৌন্দর্য্য।
চিত্রঃ- লাবণ্যের সমুদ্র দেখা।
চিত্রঃ- আর্দশ বীচের আরাম যেখানে।
চিত্রঃ-সবুজের সাথে আয়েসী চেয়ার পাতা।
চিত্রঃ-বীচের মাছ শিকারী।
চিত্রঃ- পিপীলিকা টাইপের এক পোকার কারুকাজ ও বাসা।
চিত্রঃ-ফুসে উঠা ঢেউয়ের সাথে সূর্যের মিতালী।
চিত্রঃ- ঢেউয়ের জীবাশ্ন বা বালির তৈরী উর্মি বলা যায়।
চিত্রঃ-মজার বিনোদন "রি থ্রো" বা Luck Try.
Source: Prothom alo Blog
No comments:
Post a Comment