রেলের সহায়তা পেলে সিআরবি হতে পারে সুন্দর বিনোদন স্পট
জাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম
রেল কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতার কারণে চট্টগ্রামের রেলওয়ের সদর দফতর সিআরবিকে বিনোদন স্পট ও নান্দনিক সৌন্দর্যে রূপান্তরের পরিকল্পনা অকার্যকর হয়ে গেছে। গত বছরের মধ্যভাগে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) দশ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ২৫ একর জমির ওপর আধুনিকতম বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়। সিআরবিকে বিনোদন স্পট তৈরিতে রেল কর্তৃপক্ষের অনীহা থাকলেও স্থানীয় কিছু রেল কর্মকর্তার সহযোগিতায় সিআরবি ও তার আশপাশের এলাকায় অবৈধভাগে গড়ে উঠেছে বিপুলসংখ্যক বসতঘর ও দোকানপাট।
নিজস্ব তহবিল থেকে অর্থ ব্যয় করে সিআরবি এলাকাকে চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থানে পরিণত করার লক্ষ্যে প্রাথমিক প্রস্তুতি নেয় সিডিএ। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহা-ব্যবস্থাপক নুরুল আমিনের সঙ্গে সিডিএর চেয়ারম্যান এমএ ছালাম কয়েক দফায় বৈঠক করেন।
রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও রেল ভবনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও রেলের কর্মকর্তার নেতিবাচক ভূমিকার কারণে এ প্রকল্পটি মুখ থুবড়ে পড়েছে।
সিডিএ সূত্র জানিয়েছে, সিআরবি এলাকাকে সৌন্দর্যমণ্ডিত এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য বর্তমান চেয়ারম্যান একটি পরিকল্পনা নিয়েছিল ১৫ মাস আগে। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য খরচ ধরা হয়েছিল প্রায় ১০ কোটি টাকা। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সিআরবির সৌন্দর্য বহুগুণ বৃদ্ধি পাওয়া ছাড়াও জনসাধারণের জন্য আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হতো।
প্রকল্পটির ডিজাইন করেছিল সিডিএর আর্কিটেক্ট সাহরিনা জাফরীন। প্রকল্পের মধ্যে সিআরবি সাত রাস্তার মোড়কে ঘিরে বিশাল এলাকা নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়। সিআরবির অভ্যন্তরে থাকা একটি খালকে কিছুটা বাড়িয়ে লেক তৈরিসহ লেকের উপর ব্রিজ নির্মাণ, লেকের পাড় দিয়ে হাঁটার পথ, পাহাড়ের উপর থেকে কৃত্রিম ঝর্ণা সৃষ্টি ছাড়াও লেকের ভেতরের ফোয়ারা থেকে পানির ফোয়ারা বাইরে ছড়ানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। পাহাড়ের সঙ্গে পাহাড়ের সংযোগ সৃষ্টির জন্য ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ ছাড়াও পাহাড়ে ওঠার জন্য প্রাকৃতিক আদলে সিঁড়ি তৈরির ব্যবস্থা। তদুপরি সিআরবি এলাকায় পায়ে হাঁটার জন্য দু’কিলোমিটার রাস্তা তৈরি। বসার জন্য বেঞ্চ নির্মাণ, লেকের উপর কাঠের পাটাতন দিয়ে বসার জায়গা তৈরি করার পরিকল্পনাও হাতে নেয়া হয়েছিল। এছাড়াও সিআরবির নিচে খালি জায়গায় পড়ে থাকা নিচু স্থানে চার হাজার মানুষের উপভোগযোগ্য এম্পি থিয়েটার তৈরির পরিকল্পনা ছিল
নিজস্ব তহবিল থেকে অর্থ ব্যয় করে সিআরবি এলাকাকে চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থানে পরিণত করার লক্ষ্যে প্রাথমিক প্রস্তুতি নেয় সিডিএ। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহা-ব্যবস্থাপক নুরুল আমিনের সঙ্গে সিডিএর চেয়ারম্যান এমএ ছালাম কয়েক দফায় বৈঠক করেন।
রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও রেল ভবনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও রেলের কর্মকর্তার নেতিবাচক ভূমিকার কারণে এ প্রকল্পটি মুখ থুবড়ে পড়েছে।
সিডিএ সূত্র জানিয়েছে, সিআরবি এলাকাকে সৌন্দর্যমণ্ডিত এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য বর্তমান চেয়ারম্যান একটি পরিকল্পনা নিয়েছিল ১৫ মাস আগে। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য খরচ ধরা হয়েছিল প্রায় ১০ কোটি টাকা। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সিআরবির সৌন্দর্য বহুগুণ বৃদ্ধি পাওয়া ছাড়াও জনসাধারণের জন্য আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হতো।
প্রকল্পটির ডিজাইন করেছিল সিডিএর আর্কিটেক্ট সাহরিনা জাফরীন। প্রকল্পের মধ্যে সিআরবি সাত রাস্তার মোড়কে ঘিরে বিশাল এলাকা নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়। সিআরবির অভ্যন্তরে থাকা একটি খালকে কিছুটা বাড়িয়ে লেক তৈরিসহ লেকের উপর ব্রিজ নির্মাণ, লেকের পাড় দিয়ে হাঁটার পথ, পাহাড়ের উপর থেকে কৃত্রিম ঝর্ণা সৃষ্টি ছাড়াও লেকের ভেতরের ফোয়ারা থেকে পানির ফোয়ারা বাইরে ছড়ানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। পাহাড়ের সঙ্গে পাহাড়ের সংযোগ সৃষ্টির জন্য ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ ছাড়াও পাহাড়ে ওঠার জন্য প্রাকৃতিক আদলে সিঁড়ি তৈরির ব্যবস্থা। তদুপরি সিআরবি এলাকায় পায়ে হাঁটার জন্য দু’কিলোমিটার রাস্তা তৈরি। বসার জন্য বেঞ্চ নির্মাণ, লেকের উপর কাঠের পাটাতন দিয়ে বসার জায়গা তৈরি করার পরিকল্পনাও হাতে নেয়া হয়েছিল। এছাড়াও সিআরবির নিচে খালি জায়গায় পড়ে থাকা নিচু স্থানে চার হাজার মানুষের উপভোগযোগ্য এম্পি থিয়েটার তৈরির পরিকল্পনা ছিল
No comments:
Post a Comment