জার্নি টু 'সাজেক' - পাহাড়ের এক রানী ।
কিছুদিন পুর্বে সাজেক গিয়েছিলাম কোনো একটা কাজে। অসম্ভম রকমের চোখ ধাঁধানো সুন্দর জায়গা বলে কিছু ছবি তুলে এনেছিলাম। পাঠকদের জন্য দিলাম, আশা করি ভাল লাগবে।
সাজেকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:
রাঙামাটির জেলার বাঘাইছরি উপজেলার একটি ইউনিয়ন সাজেক। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন সাজেক আয়তনে বিশাল, বাংলাদেশের অনেক উপজেলার চেয়েও আয়তনে বড়। এটির অবস্হান খাগড়াছড়ি জেলা থেকে উত্তর-পুর্ব দিকে। মুল সাজেক বলতে যে স্হানকে বুঝায় সেটি হলো 'রুইলুই' এবং 'কংলাক' নামের দুটি বসতি, স্হানীয় ভাষায় 'পাড়া'। সমতল ভুমি থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্হিত 'রুইলুই' এবং 'কংলাক' বসতি, (এই উচ্চতা আমার নিজের মাপা জিপিএস দিয়ে)। রুইলুই-এর উচ্চতা কিছুটা কম, প্রায় ১৭৮০ ফুট; সবচেয়ে উচু হলো কংলাক পাড়া, প্রায় ১৮০০ ফুট।
রুইলুই এবং কংলাক থেকে ভারতের মিজোরাম রাজ্য বেশ কাছাকাছি, হাটার দুরত্ব প্রায় দুই ঘন্টার। এজন্য সেখানকার মানুষের জীবনযাত্রায়, পোষাক-পরিচ্ছদে আধুনিকতার ছাপ পড়েছে। মেয়েরা প্রায় সবাই পশ্চিমা স্টাইলে জিন্স প্যান্ট, গেন্জি বা টি-শার্ট পরিধান করে থাকে। তাদের প্রায় সবারই ছেলেমেয়েকে বাংলাদেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে না দিয়ে মিজোরামের উন্নত এবং ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল-কলেজে পড়ালেখার জন্য পাঠায়। একারনে তাদের অনেকেই ইংরেজিতে কথা বলতে অভ্যস্ত। পাহাড়ী জীবনযাত্রায় তারাই সবচেয়ে উন্নত।
সাজেকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:
রাঙামাটির জেলার বাঘাইছরি উপজেলার একটি ইউনিয়ন সাজেক। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন সাজেক আয়তনে বিশাল, বাংলাদেশের অনেক উপজেলার চেয়েও আয়তনে বড়। এটির অবস্হান খাগড়াছড়ি জেলা থেকে উত্তর-পুর্ব দিকে। মুল সাজেক বলতে যে স্হানকে বুঝায় সেটি হলো 'রুইলুই' এবং 'কংলাক' নামের দুটি বসতি, স্হানীয় ভাষায় 'পাড়া'। সমতল ভুমি থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্হিত 'রুইলুই' এবং 'কংলাক' বসতি, (এই উচ্চতা আমার নিজের মাপা জিপিএস দিয়ে)। রুইলুই-এর উচ্চতা কিছুটা কম, প্রায় ১৭৮০ ফুট; সবচেয়ে উচু হলো কংলাক পাড়া, প্রায় ১৮০০ ফুট।
রুইলুই এবং কংলাক থেকে ভারতের মিজোরাম রাজ্য বেশ কাছাকাছি, হাটার দুরত্ব প্রায় দুই ঘন্টার। এজন্য সেখানকার মানুষের জীবনযাত্রায়, পোষাক-পরিচ্ছদে আধুনিকতার ছাপ পড়েছে। মেয়েরা প্রায় সবাই পশ্চিমা স্টাইলে জিন্স প্যান্ট, গেন্জি বা টি-শার্ট পরিধান করে থাকে। তাদের প্রায় সবারই ছেলেমেয়েকে বাংলাদেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে না দিয়ে মিজোরামের উন্নত এবং ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল-কলেজে পড়ালেখার জন্য পাঠায়। একারনে তাদের অনেকেই ইংরেজিতে কথা বলতে অভ্যস্ত। পাহাড়ী জীবনযাত্রায় তারাই সবচেয়ে উন্নত।
পাঠকদের জন্য কিছু ছবি :
১) সর্বশেষ কংলাকে উঠতে পাথরের সিড়ি
৩) নিচে একটি পাড়া এবং দুরে ভারতীয় সীমানায় উচু পাহাড়ের সারি
৪) দিগন্তে পাহাড়ের সারি
৫) বিস্তীর্ন পাহাড়ের উপর মেঘের ছায়া
৬) পাহাড়ি বাঁশের জঙ্গল
৭) মেঘের সাগর
৮) মেঘের সাগরে পাহাড় মাথা উচু করে দাড়িয়ে
৯) পাহাড় ডুবে আছে মেঘের সাগরে
১০) উচুতে একা দাড়িয়ে সে, তাকে আমার ভাল লেগেছে
১১) এই স্হানটুকুই সম্ভবত সাজেকের সর্বোচ্চ স্হান
১২) কংলাকে যাওয়ার পথে এই উচু বটগাছটি দেখা গেল
১৩) সাজেকের অধিবাসীদের ঘরগুলো এমনই সুদৃশ্য
১৪) ওখানে অনেক কফি গাছ হয়, কফি গাছের ফল
১৫) এগুলো হলো কফি গাছ
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১
By- জেড ইসলাম
skzihad@hotmail.com
No comments:
Post a Comment